স্বামী ও স্ত্রীর সম্পর্কটি অতি পবিত্র। কিন্তু মাঝে মাঝে এই পবিত্র সম্পর্কটির ভিতর চির ধরে। এই ক্ষেত্রে পুরুষই বেশি দায়ী থাকে।
পৃথিবীর সব পুরুষই পরকীয়ার ফাদে পা দেন সবার আগে।
আবার অনেক পুরুষের খাসিলতই এমন যে বাসায় বউ থাকা সত্ত্বেও একাধিক মেয়ে মানুষ লাগবে।
তাই আপনার জীবনসঙ্গীকে পরকীয়া থেকে দূরে রাখতে আমাদের ৭ টি পরামর্শ।
আরও পড়ুন
- বিয়ের পর সব মেয়েরাই ৩৬০ ডিগ্রি এঙ্গেলে ট্রান নেন। আর সন্তান হওয়ার পরেতো কথাই নাই।
এতটাই পরিবর্তন হয়ে যান যে একদম চেনাই যায় না। আপনি কি জানেন আপনার প্রিয় মানুষটি বিয়ের আগের আপনাকে ভালোবাসে?
তাই চেষ্টা করুন নিজেকে ধরে রাখতে। হ্যা কিছুটা পরিবর্তন আসবে ঠিকই কিন্তু স্বামীর কাছে নিজেকে পরিবর্তন হতে দেবেন না। - শুধু শুধু স্বামীকে সন্দেহ করা থেকে বিরত থাকুন। এবং সন্দেহের বশে তাকে কখনই কথা শোনাবেন না। এতে আপনার প্রতি অনিহা ও অন্য নারীর প্রতি আগ্রহ জন্মায়।
- নিজের প্রিয় পুরুষ মানুষটিকে কখনই শাসনের মধ্যে রাখবেন না। এটা পুরুষরা পছন্দ করে না।
আমাদের মেয়েদের এই আচরণটির জন্যই ছেলেরা ১০০ ভাগ অন্য নারীর প্রতি অকৃষ্ট হয়। - স্বামীকে যথেষ্ট পরিমাণে ভালোবাসুন। একদম বিয়ের আগের মত বা তাঁর চেয়েও বেশি।
এতে দুইজনের ভিতর ভালোবাসা ও বিশ্বাস অনেক অনেক গুনে বেড়ে যায়। - নিজের রুমটাকে শান্তির নীর বানান। পুরুষ মানুষ যদি নিজের রুমে সুখ খুজে না পায় সেই মানুষটি বদলে যেতে বাধ্য। মনে রাখবেন যে রুমে বা সংসারে সুখ আছে। সেই সংসারের পুরুষেরা বাইরের প্রতি আকর্ষিত হয় কম।
- শ্বশুরবাড়ির সবার সাথে ভালো ব্যবহার করুন। এতে সবাই আপনাকে ভালোবাসবেই আজ হোক আর কাল হোক।
চেষ্টা করুন সবকিছুর সাথে মানিয়ে নিতে। আপনার প্রিয় পুরুষটি যদি দেখে আপনি তাঁর ফ্যামিলিকে পছন্দ করেন না, ভালোবাসেন না।
এটা খুব স্বাভাবিক ধিরে ধিরে আপনার প্রতি তাঁর ভালোবাসা হারিয়ে যাবে। - স্বামী বা বয়ফ্রেন্ডকে কখনো এমন কিছু বলবেন না যে, সে নিজেকে অক্ষম ভাবে। কখনো খোটা দিয়ে কথা বলবেন না।
কখনো বলবেন না আমি ছাড়া তোমাকে আর কে বিয়ে করবে। এই ধরনের কথাবার্তা পুরুষেরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে নেয় মনে মনে। এবং অন্য নারীর প্রতি ঝুকে পরে খুব দ্রুত।