Resources
মনের আশা পুরন হওয়ার দোয়া 3 Best Way to Fill Up
মনের আশা পুরন হওয়ার দোয়া
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পুরন হয়, মনের আশা পুরনের হাদিস, মনোবাসনা পূরণের শ্রেষ্ঠ আমল, মনের আশা পুরনের তাসবিহ, হাজত পূরণের দোয়া, আশা পূরণ হওয়ার পরীক্ষিত আমল, কোন সূরা পড়লে দোয়া কবুল হয়, স্বপ্ন পূরণের দোয়া, এই প্রশ্নগুলো অনলাইনে ঘুরপাক খাচ্ছে নিয়মিতই তাই আজ আমরা এই বিষয়ের উপরই আলোচনা করব আসুন শুরু করি –
মনের আশা পুরন হওয়ার পরীক্ষীত আমল। রাতের বেলা এই দোয়া টি পড়ুন!
আমরা মানুষ৷ আমাদের চাওয়া পাওয়ার শেষ নেই। তারই জন্য আল্লাহ সুবহানাল্লাহু তা’য়ালা বলেছেন তার কাছে চাইতে৷
কিন্তু আমরা অনেকেই চাওয়ার মত চাইতে পারি না।
না পেলে তখন হতাশায় ভুগি। কিন্তু আমাদের হতাশ হওয়া উচিত না।
মনের অন্তরস্থল থেকে আল্লাহকে ডাকতে হবে।
অনেক সময় আমরা বিপদে পড়ি, বা কিছু চাই আল্লাহর কাছে, কিন্তু পাচ্ছি না তখন কি করবেন?
দোয়া করা কি আমরা ছেড়ে দিব! না। দোয়া করতে হবে।
জিকিরের মধ্যে থাকতে হবে। পাক পবিত্র অবস্থায় থাকতে হবে।
আরও পড়ুন
কিছু কারনে দোয়া নাও কবুল হতে পারে তা হলঃ হারাম খাওয়া, হারাম কাপড় পরিধান করা, অসহায়ের উপর অত্যাচার করলে, মা বাবার অবাধ্য হলে।
এখন আসুন জেনে নিই কিভাবে আপনি আপনার দোয়া কবুলের জন্য এই পরীক্ষীত আমলটি করবেনঃ
প্রথমে রাসূলের এর উপর দরূদ পাঠ করুন তিন বার বা পাঁচ বার বা সাত বার। অতপর পড়ুন ‘আল্লাহুস সামাদ’ অর্থাৎ আল্লাহ অমুখাপেক্ষী।
এটি সাত বার পড়ুন। তারপর আবারা রাসূলের উপর দরূদ পাঠ করুন।
মনে রাখবেন যখন বলবে আমার আল্লাহ অমুখাপেক্ষী বরং আমিই তার অমুখাপেক্ষী।
এটাকে মনে প্রানে বিশ্বাস করতে হবে। আর ভাবুন আপনার রব আপনাকে দেখছেন।
আপনার রব তার কাছে আপনার মনের ইচ্ছা গুলে তুলে ধরার সুযোগ দিয়েছেন।
অবশ্যই তিনি অতি করুনাময় এবং পরম দয়ালু।
রাতে অযূ করে এই ভাবে দোয়া করে মনে বিশ্বাস রেখে ঘুমিয়ে যান। অবশ্যই সেই ইচ্ছা নেক ইচ্ছা হতে হবে।
ইনশাআল্লাহ আপনার দোয়া কবুল হবে।
খাদিজা রাঃ কখন ইসলাম গ্রহণ করেন
হযরত খাদিজা (রা.) প্রথম ব্যক্তি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। হেরা গুহায় নবুওয়াত লাভের পর হযরত মুহাম্মদ (সা.) যখন বাড়ি ফিরতে চাইলেন, তখন হযরত খাদিজা (সা.) তার স্বামীর অবস্থা বুঝতে পারলেন এবং বললেন: “কিছু ভয় পেয়ো না, আমি তোমাকে করতে পারব না। স্বামী চলে যান। কারণ আপনি আত্মীয়-স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন, অভাবীদের সাহায্য করেন, অতিথি আপ্যায়ন করেন এবং অভাবীদের সাহায্য করেন। তারপর হযরত খাদিজা (রা.) তাকে ঐশী গ্রন্থের বিশেষজ্ঞ ওয়ারাকা বিন নাফালের কাছে নিয়ে গেলেন। হেরার গুহায় যা ঘটেছিল তা শুনে তিনি বললেনঃ ভয়ের কিছু নেই তিনি হলেন নমোস (জিরায়েল), যাকে হযরত মূসা (আঃ) পরবর্তীতে পাঠিয়েছিলেন। আল্লাহর নির্দেশে ইসলাম প্রচার করেন, হযরত খাদিজা (রা.) প্রথম ব্যক্তি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।
খাদিজা রাঃ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী
হজরত খাদিজা (রা.) জাহিলি যুগে জন্মগ্রহণ করলেও তাঁর একটি মহৎ চরিত্র ছিল। কখনও কোন অসদাচরণ বা অশ্লীলতায় জড়িত নয়। তিনি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে খুব ভালোবাসতেন। তিনি ইসলাম প্রচারে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে সাহস ও সমর্থন দিয়েছিলেন। আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট ছিলেন কারণ তিনি তার সমস্ত সম্পদ ইসলামের জন্য দান করেছিলেন। স্বামীর প্রতি হযরত খাদিজার ভক্তি ছিল অভূতপূর্ব। রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বের হলেন, তখন তিনি তার ফিরে আসার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে লাগলেন। আর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি কখনো কোনো দুঃখ-কষ্টে বাড়ি ফিরে আসেন, হজরত খাদিজা (রা.) তাকে সমবেদনায় সান্ত্বনা দিতেন এবং উৎসাহ দিতেন।
খাদিজা রাঃ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী
রাসুল (সাঃ) বলেছেন হযরত খাদিজা রাঃ ছিলেন “পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী” (বুখারী শরীফ)। একদিন হজরত জিবরীল (আ.) হজরত খাদিজা (রা.) সম্পর্কে আল্লাহর রসূল (সা.)-কে বললেন: আমি এবং তার রব তাকে সালাম পাঠাই এবং তাকে জান্নাত দান করি (বুখারি ও মুসলিম শরিফ)। ভালো খবর।”
এমনও বলা হয় যে, একবার রাসুল (সা.) হজরত আয়েশা (রা.)-এর অপমানের জবাব দিয়ে বলেছিলেন, ‘আল্লাহ আমাকে খাদিজার চেয়ে বড় কোনো নারী দেননি। যখন সবাই আমাকে মিথ্যাবাদী বলে, সে আমাকে বিশ্বাস করেছিল। দুঃসময়ে যখন সবাই আমাকে নিরুৎসাহিত করত, তখন তিনি আমাকে আর্থিক সাহায্য করেন (মুসনাদে আহমদ)।
অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন: পৃথিবীতে চারজন নারী সম্মানিত: হজরত মরিয়ম (সা.), হজরত খাদিজা (রা.), হজরত ফাতেমা (রা.) এবং হজরত আসিয়া (সা.)।
খাদিজা রাঃ প্রথম স্ত্রি | হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর 1 স্ত্রী
হযরত খাদিজা (রা.) জাহিলী যুগে আইয়ামে জন্মগ্রহণ করেন এবং বিশ্বের সর্বকালের সেরা নারীদের একজন হয়ে ওঠেন। এর প্রমাণ স্বয়ং মহানবী (সা.) বর্ণনা করেছেন। যখন কোরানের বিধান প্রচলিত ছিল না, তখন ইসলাম দৃঢ়ভাবে বদ্ধমূল ছিল না। কিন্তু আজকাল আমাদের মা-বোনেরা তাদের অনুসরণ করেন না, যদিও তারা স্পষ্টভাবে কুরআন-হাদিস বর্ণনা করেন এবং ইসলাম জানেন। ফলে পরিবার ও সমাজে অশান্তি। তাই আমাদের সকল মা-বোনেরা হযরত খাদিজা (রা.)-এর নির্দেশ মেনে চললে আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন হবে চমৎকার এবং সবচেয়ে বড় কথা, দেশে শান্তি বজায় থাকবে।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদেরকে তৌফিক দান করুন (আমিন)।
Our Sections
Explore our Fitness section and gain valuable insights to support your wellness journey.
Check out our Health section for essential information on maintaining a balanced lifestyle.
Discover our Beauty Skincare section for expert tips and advice to enhance your skincare routine.
Visit our Nutrition section for guidance on improving your diet and overall health.
Dive into our Lifestyle section for articles that enrich your daily life.
Explore our Pregnancy section for support and information during this special time.
Browse our Resources section for a variety of helpful articles.
Don’t forget to visit and subscribe to our YouTube channel for more content and updates!
Follow our Facebook X Pinterest Quora Instagram LinkedIn Threads Telegram Reddit