খাদিজা রাঃ কে ছিলেন

হযরত খাদিজা রাঃ ছিলেন হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রথম স্ত্রী। তিনি 556 খ্রিস্টাব্দে বিখ্যাত কুরাইশ বংশের আবদুল উয্যার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন আরবের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি খাওয়ালিদ ইবনে আসাদ। তার মা ছিলেন ফাতিমা বিনতে জায়েক। তিনি ছিলেন বিশ্ব ইতিহাসে খ্যাতি অর্জনকারী কয়েকজন নারীর একজন। আত্মীয়স্বজনদের ক্ষেত্রে, তিনি ছিলেন রাসুল (সা.)-এর চাচাতো বোন। তার উপাধি ছিল “তাহিরা” বা পুণ্যবতী। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, তিনি তার সম্পদের জন্য সারা আরব বিখ্যাত ছিলেন।

খাদিজা রাঃ এর জীবনী | রাসুল (সাঃ) এর প্রথম স্ত্রী

হজরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে খাদিজা রাঃ পরিচয় ও বিবাহ

হযরত খাদিজা (রা.) বিভিন্ন সময়ে তার ব্যবসা পরিচালনার জন্য লোক নিয়োগ করেছিলেন। তিনি নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সততা, নির্ভরযোগ্যতা এবং আনুগত্য সম্পর্কে শুনেছিলেন এবং তাকে তার ব্যবসার দায়িত্ব নিতে বলেছিলেন। হযরত মুহাম্মদ (সা.) তার ব্যবসার ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নেন। ব্যবসার জন্য মালামাল নিয়ে সিরিয়া গিয়েছিলেন। এ ব্যবসায় হযরত খাদিজা (রা.) প্রচুর লাভ করেন।

সিরিয়া থেকে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রত্যাবর্তনের পর হযরত খাদিজা রাঃ তাঁর সততা, নিষ্ঠা ও মহৎ চরিত্রের কথা জানতে পারেন। তিনি নবীন নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ব্যতিক্রমী চরিত্রে মুগ্ধ হন এবং তাকে প্রস্তাব দেন। তখন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর বয়স ছিল ২৫ বছর। আর হযরত খাদিজা (রা.) এর বয়স ছিল চল্লিশ বছর। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা আবু তালিব বিশটি উটের বিনিময়ে এই বিয়েতে সম্মত হন।

তার বিয়ের পর হজরত খাদিজা (রা.) তার সমস্ত সম্পদের দায়িত্ব হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ছেড়ে দেন এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে তার যোগ্য মনে করে তার সম্পদ ব্যয় করার অনুমতি দেন। পরবর্তীতে হযরত মুহাম্মদ (সা.) উদারভাবে গরিব-দুঃখীদের সম্পদ দান করেন।

খাদিজার ছেলে মেয়ে

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর সাথে বয়সের পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও তাঁর শাসনকাল ছিল অত্যন্ত সুখের। তবে তার ছেলেরা অল্প বয়সেই মারা যায়। এ নিয়ে হজরত মুহাম্মদ (সা.) খুবই দুঃখ পেয়েছিলেন।

10 টি গুন খাদিজা রাঃ | ইসলাম ধর্মে খাদিজা রাঃ এর অবদান

খাদিজা রাঃ কখন ইসলাম গ্রহণ করেন

হযরত খাদিজা (রা.) প্রথম ব্যক্তি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। হেরা গুহায় নবুওয়াত লাভের পর হযরত মুহাম্মদ (সা.) যখন বাড়ি ফিরতে চাইলেন, তখন হযরত খাদিজা (সা.) তার স্বামীর অবস্থা বুঝতে পারলেন এবং বললেন: “কিছু ভয় পেয়ো না, আমি তোমাকে করতে পারব না। স্বামী চলে যান। কারণ আপনি আত্মীয়-স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন, অভাবীদের সাহায্য করেন, অতিথি আপ্যায়ন করেন এবং অভাবীদের সাহায্য করেন। তারপর হযরত খাদিজা (রা.) তাকে ঐশী গ্রন্থের বিশেষজ্ঞ ওয়ারাকা বিন নাফালের কাছে নিয়ে গেলেন।

হেরার গুহায় যা ঘটেছিল তা শুনে তিনি বললেনঃ ভয়ের কিছু নেই তিনি হলেন নমোস (জিরায়েল), যাকে হযরত মূসা (আঃ) পরবর্তীতে পাঠিয়েছিলেন। আল্লাহর নির্দেশে ইসলাম প্রচার করেন, হযরত খাদিজা (রা.) প্রথম ব্যক্তি যিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।

চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী

হজরত খাদিজা (রা.) জাহিলি যুগে জন্মগ্রহণ করলেও তাঁর একটি মহৎ চরিত্র ছিল। কখনও কোন অসদাচরণ বা অশ্লীলতায় জড়িত নয়। তিনি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে খুব ভালোবাসতেন। তিনি ইসলাম প্রচারে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে সাহস ও সমর্থন দিয়েছিলেন।

আল্লাহ তার প্রতি সন্তুষ্ট ছিলেন কারণ তিনি তার সমস্ত সম্পদ ইসলামের জন্য দান করেছিলেন। স্বামীর প্রতি হযরত খাদিজার ভক্তি ছিল অভূতপূর্ব। রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন বের হলেন, তখন তিনি তার ফিরে আসার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে লাগলেন। আর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি কখনো কোনো দুঃখ-কষ্টে বাড়ি ফিরে আসেন, হজরত খাদিজা (রা.) তাকে সমবেদনায় সান্ত্বনা দিতেন এবং উৎসাহ দিতেন।

খাদিজা রাঃ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী

রাসুল (সাঃ) বলেছেন হযরত খাদিজা রাঃ ছিলেন “পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী” (বুখারী শরীফ)। একদিন হজরত জিবরীল (আ.) হজরত খাদিজা (রা.) সম্পর্কে আল্লাহর রসূল (সা.)-কে বললেন: আমি এবং তার রব তাকে সালাম পাঠাই এবং তাকে জান্নাত দান করি (বুখারি ও মুসলিম শরিফ)। ভালো খবর।”

হজরত আয়েশা (রা.)-এর অপমানের জবাব

এমনও বলা হয় যে, একবার রাসুল (সা.) হজরত আয়েশা (রা.)-এর অপমানের জবাব দিয়ে বলেছিলেন, ‘আল্লাহ আমাকে খাদিজার চেয়ে বড় কোনো নারী দেননি। যখন সবাই আমাকে মিথ্যাবাদী বলে। সে আমাকে বিশ্বাস করেছিল। দুঃসময়ে যখন সবাই আমাকে নিরুৎসাহিত করত। তখন তিনি আমাকে আর্থিক সাহায্য করেন (মুসনাদে আহমদ)।
অন্য হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন: পৃথিবীতে চারজন নারী সম্মানিত: হজরত মরিয়ম (সা.), হজরত খাদিজা (রা.), হজরত ফাতেমা (রা.) এবং হজরত আসিয়া (সা.)।

খাদিজা রাঃ প্রথম স্ত্রি | হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর 1 স্ত্রী

হযরত খাদিজা (রা.) জাহিলী যুগে আইয়ামে জন্মগ্রহণ করেন। বিশ্বের সর্বকালের সেরা নারীদের একজন হয়ে ওঠেন। এর প্রমাণ স্বয়ং মহানবী (সা.) বর্ণনা করেছেন। যখন কোরানের বিধান প্রচলিত ছিল না, তখন ইসলাম দৃঢ়ভাবে বদ্ধমূল ছিল না। কিন্তু আজকাল আমাদের মা-বোনেরা তাদের অনুসরণ করেন না । যদিও তারা স্পষ্টভাবে কুরআন-হাদিস বর্ণনা করেন এবং ইসলাম জানেন।

ফলে পরিবার ও সমাজে অশান্তি। তাই আমাদের সকল মা-বোনেরা হযরত খাদিজা (রা.)-এর নির্দেশ মেনে চললে।  আমাদের পারিবারিক ও সামাজিক জীবন হবে চমৎকার এবং সবচেয়ে বড় কথা। দেশে শান্তি বজায় থাকবে।

আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদেরকে তৌফিক দান করুন (আমিন)।

Our Sections

Explore our Fitness section and gain valuable insights to support your wellness journey.
Check out our Health section for essential information on maintaining a balanced lifestyle.
Discover our Beauty Skincare section for expert tips and advice to enhance your skincare routine.
Visit our Nutrition section for guidance on improving your diet and overall health.
Dive into our Lifestyle section for articles that enrich your daily life.
Explore our Pregnancy section for support and information during this special time.
Browse our Resources section for a variety of helpful articles.
Don’t forget to visit and subscribe to our YouTube channel for more content and updates!
Follow our Facebook X  Pinterest Quora Instagram LinkedIn Threads Telegram Reddit

Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack – Michelle Obama, the former First Lady of the United States, is admired worldwide for her grace, intelligence, and strong personality. However, many are unaware of the intriguing story of how she first met Barack Obama and why she wasn’t immediately impressed by him. This article will delve into this untold story, shedding light on their initial encounter and its significance. Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack

The First Meeting: When Michelle Robinson Met Barack Obama

Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack – In the summer of 1989, Michelle Robinson, a young and ambitious lawyer, was working at the prestigious law firm Sidley Austin in Chicago. She was assigned to mentor a summer associate, a charismatic law student named Barack Obama. Despite Barack’s future fame and success, Michelle’s initial impression was far from starstruck.

কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করব

Reasons Why Michelle Obama Wasn’t Initially Impressed by Barack Obama

Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack – Michelle Robinson was a hardworking and dedicated professional, deeply committed to her career.m When she was told to mentor Barack, she was somewhat skeptical. Barack had already built a reputation for himself at Harvard Law School, and many colleagues were already in awe of him. However, Michelle was not easily swayed by others’ opinions.

হযরত খাদিজা (রাঃ) এবং ইসলাম

Why Michelle Wasn’t Impressed

Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack  – Several factors contributed to Michelle’s lack of immediate impression:

1. Professional Standards: Michelle had high professional standards and was focused on her work.

She viewed Barack as just another intern she needed to mentor and guide.
2. Charisma and Hype: While many were taken by Barack’s charisma, Michelle remained cautious.

She wanted to see if his skills matched the hype.
3. Background Differences: Michelle and Barack came from different backgrounds.

Michelle was from the South Side of Chicago, and her upbringing was modestOlympics Sailing 2024.

She was determined to succeed through hard work and dedication, making her skeptical of those who seemed to have an easier path.

READ MORE

• How to Ensure a Normal Delivery: A Complete Guide
• What should a pregnant mother do?
• What Happens When You Eat Eggs

How Michelle Obama’s Perception of Barack Obama Evolved Over Time

Despite her initial reservations, Michelle began to notice Barack’s unique qualities. His intelligence, empathy, and genuine concern for others started to shine through. Barack wasn’t just a brilliant law student; he was also passionate about social justice and community service. Over time, Michelle saw beyond her first impression and started to appreciate Barack’s depth and sincerity.

বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া

The Foundations of Michelle and Barack Obama’s Strong Relationship

The initial skepticism and subsequent admiration reflect the foundation of their relationship. Michelle’s standards and Barack’s authenticity created a bond built on mutual respect and shared values. This story highlights the importance of looking beyond first impressions and understanding the true character of a person.

The story of Michelle Obama’s first meeting with Barack Obama is a testament to the importance of patience, understanding, and genuine connection. While Michelle wasn’t initially impressed by Barack, she soon realized his true potential and character. Their relationship, which began with cautious skepticism, blossomed into a powerful partnership that would eventually influence millions worldwide.

By looking beyond first impressions, Michelle and Barack Obama’s story teaches us the value of deeper understanding and the importance of shared values in building strong, lasting relationships.

Our Sections

Explore our Fitness section and gain valuable insights to support your wellness journey.
Check out our Health section for essential information on maintaining a balanced lifestyle.
Discover our Beauty Skincare section for expert tips and advice to enhance your skincare routine.
Visit our Nutrition section for guidance on improving your diet and overall health.
Dive into our Lifestyle section for articles that enrich your daily life.
Explore our Pregnancy section for support and information during this special time.
Browse our Resources section for a variety of helpful articles.
Don’t forget to visit and subscribe to our YouTube channel for more content and updates!

জনি সিন্স স্ত্রী, বয়স, ছেলেমেয়ে, কত টাকার মালিক, কোথায় থাকেন, কতটি মুভিতে কাজ করেছেন?

জনি সিন্স এর স্ত্রী –  জনি সিন্স, যার আসল নাম স্টিভ ওলফ, একজন প্রখ্যাত আমেরিকান পর্নোগ্রাফিক অভিনেতা। তিনি ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭৮ সালে আমেরিকার পিটসবারগে জন্মগ্রহণ করেন। জনি সিন্স এর স্ত্রী

জনি সিন্স এর স্ত্রী /বউ এর নাম কি?

জনি সিন্স এর স্ত্রী  কিসা সিন্স, যিনি একজন প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। জনি সিন্স এর স্ত্রী  বিবাহিত জীবন নিয়ে তেমন তথ্য প্রকাশিত হয়নি।

আরও ভিডিও দেখুন

জনি সিন্সের জনি সিন্স এর স্ত্রী বয়স কত?
তাঁর বয়স বর্তমানে ৪৫ বছর (২০২৪ সালের হিসেবে)।

জনি সিন্সের জনি সিন্স এর স্ত্রী ছেলেমেয়ে কয়জন? 
তাঁর ছেলেমেয়ে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। জনি সিন্স এর স্ত্রী

জনি মোট কত টাকার মালিক? 
সিন্সের নেট ওয়ার্থ আনুমানিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রায় ৪২ কোটি টাকার সমান (২০২৪ সালের হিসেবে)।

সিন্স বর্তমানে কোথায় থাকেন?
জনি বর্তমানে লাস ভেগাস, নেভাডায় বসবাস করেন।

জনি মোট কতটি মুভিতে কাজ করেছেন?
সিন্স প্রায় ৬০০টি প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

জনি সিন্স এবং এর স্ত্রী বউ কি কাজ করে?

জনি সিন্স নীল জগতে পা রাখেন ২০০৬ সালে। তখন তার আর্থিক অবস্থা ভালো ছিল না। এবং তার এক বন্ধু জর্জ তাকে লস এঞ্জেলেসে গিয়ে নীল জগতের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার পরামর্শ দেন।

প্রথম চলচ্চিত্র
জনি সিন্সের প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করার সময় তার বয়স ছিল মাত্র ২১ বছর। প্রথমবার তিনি একটি নির্মার কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন, কিন্তু পরে চুক্তি শেষ হলে তিনি পর্ণহাব কোম্পানির সাথে যুক্ত হন এবং সেখানে কাজ শুরু করেন। জনি সিন্স এর স্ত্রী

আরও পড়ুনঃ

• কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করব
• বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া | কঠিন বিপদ থেকে বাঁচতে ৭০টি কার্যকরী দোয়া
• খাদিজা (রাঃ) প্রথম স্ত্রী হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) এর
• হযরত খাদিজা (রাঃ) এবং ইসলাম
• Why Michelle Obama Wasn’t Impressed When She First Met Barack

মহাকাশে অভিনয়
জনি সিন্সের প্রথম চলচ্চিত্রের শুটিং মহাকাশে করা হয়, যা নীল জগতের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন ইভা লোভিয়া। এই চলচ্চিত্রটি তৈরি করতে প্রায় ৫৩ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ হয়েছিল এবং এটি ছিল ডিজিটাল প্লেগ্রাউন্ড প্রোডাকশন হাউজের একটি বড় প্রোজেক্ট।

পুরস্কার
জনি সিন্স তার অভিনয়ের জন্য বিভিন্ন পুরস্কার জিতেছেন। ২০১৫ সালে তিনি এভিএন পুরস্কার জিতেন এবং ২০০৮ সালে তিনি এভিএন এর ৯টি পুরস্কারের মধ্যে ৫টি পুরস্কারই জিতে নেন।

জনপ্রিয়তা
জনি সিন্স পর্ণহাব ছেড়ে ব্রাজারস নামে একটি কানাডিয়ান কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হন, যেখানে তার জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি পায়। তিনি একবার এক ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, “আমার জীবনের সেরা কাজ আমি করেছি পর্ণহাব কোম্পানিতে, কিন্তু আমাকে সবচেয়ে বেশি খ্যাতি দিয়েছে ব্রাজারস কোম্পানি।”

জনি সিন্স স্ত্রী, বয়স, ছেলেমেয়ে, কত টাকার মালিক, কোথায় থাকেন, কতটি মুভিতে কাজ করেছেন? লেখাটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

আরও দেখুনঃ

• নরমাল ডেলিভারির সুবিধা ও কিভাবে করা হয়?
• হযরত খাদিজা (রাঃ) এবং ইসলাম
• নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামের উপকারিতা

We take great pains to publish our writing. And another thing: please, everyone, don’t copy our writings because it hurts us. And if you like our articles, copy the article’s link  for sharing on your social platform. So, it may be like Facebook, Twitter, WhatsApp, or other social platforms.We hope you will encourage us to publish articles regularly. By encouraging us both, we will benefit.

Our Sections

Explore our Fitness section and gain valuable insights to support your wellness journey.
Check out our Health section for essential information on maintaining a balanced lifestyle.
Discover our Beauty Skincare section for expert tips and advice to enhance your skincare routine.
Visit our Nutrition section for guidance on improving your diet and overall health.
Dive into our Lifestyle section for articles that enrich your daily life.
Explore our Pregnancy section for support and information during this special time.
Browse our Resources section for a variety of helpful articles.
Don’t forget to visit and subscribe to our YouTube channel for more content and updates!

কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়, কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করা যায়, কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়, কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করব, কিভাবে অনলাইন থেকে সহজে ইনকাম করব, অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করব, ইত্যাদি নানা ধরনের প্রশ্ন google এ দেখা যায় আসুন দেখে বিস্তারিত।

কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করব

অনলাইনে টাকা ইনকামের সহজ পদ্ধতি। ধীরে ধীরে অনলাইন টাকা ইনকামের মাধ্যম হচ্ছে। তরুণরা এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছেন। এই ভাইরাসের টাইমে অনেক মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। তারা এই সময়কে তাঁদের টাকা ইনকামের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে অনলাইনকে বেছে নিয়েছেন।

অনলাইনে কোন পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করা যায়?

আমরা কিভাবে অনলাইন থেকে সহজেই অর্থ উপার্জন করতে পারি? অনলাইনে অর্থ উপার্জনের বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি রয়েছে। দেখুন এই ৭ টি পদ্ধতির কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত।

• আপনার তোলা ছবি অনলাইনে বিক্রি করুনঃ আপনি যদি খুব ভালোমানের ফটোগ্রাফার বা খুব ভালো ছবি তুলতে পারেন তাহলে আপনি অনেক সহজেই অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অনলাইনে এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ঘরে বসেই।

আরও পড়ুনঃ

• মুভি দেখার সময় কেন কান্না করি?
• রাতে কি শাক খাওয়া যায় | জানা অজানা তথ্য
• কুকুর সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে চমকে দিবে

• এখন কপি রাইটার হনঃ এখন অনলাইনে কপি রাইট করে লেখা বেশ জনপ্রিয়। আপনি যদি এই বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বাড়িতে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
• ইংলিশ শিখানঃ আপনি যদি ইংলিশে অনেক ভালো হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রচুর ওয়েবসাইট আছে যারা শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি একবার সেই ওয়েবসাইটের শিক্ষক হতে পারলে অনেক অর্থ ইনকাম করতে পারবেন।
• একজন ভালো ট্রান্সলেটর হনঃ আপনি যদি ভালো মানের ট্রান্সলেটর হয়ে থাকেন তাহলে ফাইবার, আপওয়ার্ক থেকে অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
• Proofreader: বাইরের দেশের ছাত্ররা অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে। আপনি তাঁদের assignments গুলোর প্রুফ রিডার হিসেবে কাজ করতে পারেন। অনলাইনে এমন অনেক সাইট পাবেন।
• ট্রাভেল কোচঃ আপনি অনেক বেশি ঘুরাঘুরি পছন্দ করেন এবং যেকোন ট্রাভেল প্লেসের ন্যাভিগেশন অনেক ভালো ভাবে বর্ণনা করতে পারেন। তাহলে আপনি অনলাইনের ট্রাভেল এজেন্সিগুলো থেকে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি কি জানেন মেয়েরা কেন বিয়ের পর মোটা হয়?

মেয়েরা কেন বিয়ের পর মোটা হয় – যেই মেয়েটা বিয়ের আগেও রোগা বা শুকনা ছিল বিয়ের পর কিছু দিন যেতে না যেতেই মোটা হয়ে গেল। বিভিন্ন কারনে মেয়েরা বিয়ের পর মোটা হয়ে থাকে। বিয়ের পর মেয়েদের এই মোটা হওয়া নিয়ে নানা ধরনের কথা বিভিন্ন দেশ ও সমাজে প্রচলিত আছে। তবে অতি সম্প্রতি ইউরোপে বিবাহিতদের উপর এক গবেষণা করা হয়। সেই গবেষণায় উঠে এসেছে বিবাহিত দম্পতিরা বিয়ের পর অনেক বেশি ভালো ভালো খাবার খেয়ে থাকেন। বিনা প্রয়োজনে উলটাপালটা খাবার থেকে নিজেকে একেবারেই গুটিয়ে নেন।

অবিবাহিতদের তুলনায় বিবাহিতরা বেশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকেন। এই কারনেই বিবাহিত মেয়েরা বিয়ের পর মোটা হয়ে যায়। শুধু স্বাস্থ্যকর খাবারের জন্যই মোটা হন ব্যাপারটা এমন না। বিয়ের পর তারা তেমন পরিশ্রমও করতে চান না। গবেষকরা আরও খেয়াল করেছেন, বিবাহিতরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যকর খাবার কিনে থাকেন এবং অতিরিক্ত টাকা খরচ করেন না।

তারা ভাবেন অতিরিক্ত টাকা দিয়ে পরবর্তীতে আবার স্বাস্থ্যকর খাবার কিনে খাবেন।

যার ফলে বিবাহিতরা প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকেন।

কিন্তু তাই বলে তাঁদের সুস্বাস্থ্যের অধিকারি ভাব্বার কোন প্রয়োজন নেই।

কারন মাত্রাতিরিক্ত খাবার শরীরের জন্য অত্যধিক ক্ষতিকর।

কারন বিবাহিতরা যেই পরিমাণ খাবার খান সেই পরিমাণে পরিশ্রম করতে চান না।

ফলে বিবাহিতরা দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত হন।

তাই গবেষকরা মনে করেন, বিয়ের পর স্বাস্থ্যকর খাবারের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ব্যায়াম করতে হবে এবং পরিমিত খাবার খেতে হবে।

তা নাহলে, বিবাহিত জীবন সুখকর নাও হতে পারে।