টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল আসল কারন

টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল
টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল আসল কারন, টাইটানিক জাহাজ, টাইটানিক জাহাজ কত সালে ডুবে গিয়েছিল, টাইটানিক জাহাজ কত তলা ছিল, টাইটানিক জাহাজ কত সালে ডুবেছিল, টাইটানিক জাহাজ কে তৈরি করেছিল, টাইটানিক জাহাজ কোন সাগরে ডুবেছিল, টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার কারণ, টাইটানিক জাহাজ কবে ডুবে যায়, টাইটানিক জাহাজ কিভাবে ডু;

টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল আসল কারন

টাইটানিক মুভির কারণে পুরো পৃথিবী, টাইটানিক জাহাজের সাথে পরিচিত। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জাহাজ হিসেবে শুরু হয় টাইটানিকের যাত্রা টাইটানিক তৈরি করার পর এর নির্মাতারাএকে আনসিঙ্কেবল হিসেবে দাবি করে।

কিন্তু তাঁদের এই অহংকারকে ধুলিতসাত করে দিয়ে টাইটানিক ১৯১২ সালে তার প্রথম যাত্রাতেই বরফের পাহাড়ের সাথে ধাক্কা খেয়ে প্রায় ২০০০ যাত্রী নিয়ে আটলান্টিক সাগরে ডুবে যায়।

এই ঘটনাটি পুরো পৃথিবীতে এক বিস্ময়ের সৃষ্টি করে। শুরু হয় এর ডুবে যাওয়া নিয়ে জল্পনা কল্পনা আর গবেষণা। প্রকাশিত হয় অসংখ্য খবর আর বেশ কিছু বই। আর এসব থেকেই বেড়িয়ে আসে বিস্ময়কর কিছু তথ্য।

টাইটানিক জাহাজটি নির্মাণ করে বিখ্যাত জাহাজ নির্মাতা কোম্পানি ওসেন লাইনার। টাইটানিকের সাথে আরও দুইটি জাহাজ নির্মাণ করা হয় এবং এই তিনটি জাহাজকে একত্রে বলা হত অলিম্পিক ক্লাস লাইনারস।

যাত্রা শুরুর আগে টাইনাটিক জাহাজে আগুন লেগে যায়। এতে জাহাজটির মুল কাঠামো ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এবং এর ভিত দুর্বল হয়ে যায় ফলে জাহাজটি সেই বরফের ধাক্কায় অতি সহজেই ডুবে যায়।

একদল মনে করে সেই রাতে যেই জাহাজটি ডুবে গিয়েছিল সেটা টাইটানিকই ছিল না সেটা ছিল তার সিস্টার শিপ অলিম্পিক যেটাকে টাইটানিকের সাথে বদলে দেওয়া হয়।

বলা হয় অলিম্পিক আগে আরও দুবার বড় দুর্ঘটনার কবলে পরে। আর এতে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আর এই ক্ষতি পোষানোর জন্য তারা ইচ্ছে করে এই দুর্ঘটনা ঘটায়।

ধারনা করা হয় সত্যিকারের টাইটানিক অলিম্পিকের ছদ্মনামে চলতে থাকে। আর আসল অলিম্পিকটাই সমুদ্রের তলায় রয়েছে এবং এই তথ্যগুলো রবিন গার্ডিনারের বই টাইটানিক দ্যা শিপ দেট নেভার সাঙ্ক এতে বিশদভাবে দেওয়া আছে।

টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল আসল কারন

অন্য আর এক থিউরি অনুযায়ী টাইটানিকে কোন বরফের পাহারে ধাক্কাই লাগেনি। বরং জার্মান সাবমেরিন থেকে ছোড়া একটি টড়পেডোর আঘাতে জাহাজটি ডুবে যায়। আর দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া যাত্রীরাও জানায় তারা একটি বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনে।


আর দূরে একটি সার্চলাইটের আলো দেখতে পায়। উদ্ধারকারী জাহাজ আসার অনেক আগে।

আনসিঙ্কেবল এই জাহাজ ডুবে যাওয়ার আরেকটি বহুল প্রচলিত কারন হিসেবে বলা হয়

মিশরের অভিশপ্ত মমি আমুন রা এর কথা।

খৃষ্টপূর্ব ১৫০০ বছর আগের এই অভিশপ্ত মমিটি খুজে পাওয়ার পর থেকে যাদের হাতে

এই মমিটি গেছে তাঁদের সবাই কোন না কোন দুর্ঘটনার কবলে পরেছে।

টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিল আসল কারন

কারো মৃত্যু হয়েছে, নয়তো চিরজীবনের জন্য হারিয়ে গেছে অথবা দেউলিয়া হয়ে গেছে।

এই অভিশপ্ত মমিটিই নাকি বহন করা হচ্ছিল টাইটানিক জাহাজে।

আর যাত্রা শুরুর ৪ দিনের মাথাই ডুবে যায় জাহাজটি।

আর একটি অবাক করা বিষয় হল ১৮৮৬ সালের একটি গল্প সেসময় এক ব্রিটিশ লেখক উইলিয়াম টি স্টেপ

একটি ছোট গল্প লিখেন যার নাম দেন হাউ দ্যা আটলান্টিক মেইল স্টিমার অয়েন্ট ডাউন বিস্ময়কর ব্যাপার হল।

এই বইয়ে জাহাজ ডোবার যেই বর্ণনা দেওয়া হয় তার সাথে সত্যিকার টাইটানিক জাহাজ ডোবার ঘটনা হুবহু মিলে যায়।

বাস্তবতা মাঝে মাঝে কল্পনাকেও হাড় মানায়।

আর সেই জন্যই টাইটানিক ডুবে যাওয়ার এত বছর পরেও এ ঘটনা মানুষের মনে সৃষ্টি করে বিস্ময়,

উত্তেজনা আর আগ্রহ।

ভাবার বিষয় এটাই যে টাইটানিক ডুবে যাওয়ার কারন কি এগুলো

নাকি এর পেছনে রয়েছে এর থেকেও বিস্ময়কর কোন কারন যা মানুষের কল্পনাকেও হার মানাবে।

Follow the Google News 
feed to get the latest news
from GirlsWorld24.Com
বিপদ থেকে মুক্তির দোয়া

Our Social Platforms: 

টুইটার ফেসবুক


 

5 Ways to Make Hair Growth Faster and Stronger

5 Ways to Make Hair Growth Faster and Stronger